বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীতে আলফাতাহ সমিতির বিরুদ্ধে গ্রাহকের ৫ লক্ষ টাকা আত্নসাতের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাংঙ্গা থানা এলকার আলফাতাহ এস সি সি এস লিমিটেডের সভাপতি এনামুল হকের বিরুদ্ধে সদস্যের সমিতিতে জামানত হিসাবে  ডিপোজিটের ৫ লক্ষ টাকা আত্নসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এ ঘটনায় কাশিয়াডাঙ্গা ফেত্তাপাড়া এলাকার ফজলু শেখের ছেলে ওই সমবায় সামিতির সদস্য আলী জামান। অভিযোগ সূত্রে জানান গেছে, গত ১৪-১০-২০১৯ ইং তারিখ বেলা তিন টার দিকে সমিতির সদস্য আলী জামানের বাড়িতে গিয়ে ৫ লক্ষ টাকা তিন বছর মেয়াদী লাভ সহ ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেয়ার কথা বলে ওই সমিতির ম্যানেজার মো লিটন হোসেন ও কর্মী মো ইমনের সামনে ৫ লক্ষ টাকা নেয় সমবায় সমিতির সভাপতি এনামুল হক। এবং সদস্য আলী জামান কে পরে একটি ৩০০ টাকার স্টেম্প করিয়া দেয়ার কথা বলিয়া আলী জামান কে একটি পাশ বই করে দিয়ে স্টেম্প করে দেয়ার কথা বলে বিভিন্ন তালবাহানা করে। সমিতির সভাপতি ৩ বছর পরে সদস্য আলী জামানের ফিকস্ট ডিপোজিটে রাখা ৫ লক্ষ টাকা ও তার লাভসহ ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেয়ার কথা বলে প্রতারণা মূলক ৫ লক্ষ টাকা আত্নসাত করেছে। বিষটি স্থানিয় ভাবে সমাধান করার আশ্বাস দেয়ার পরে বিভিন্ন তাল বাহানা করে আসছে র্দীঘদিন যাবত। নিরুপায় হয়ে আল ফাতাহ সঞ্চয় ও ক্ষুদ্র ঝীণ দান সমবায় সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে আরএমপি কাশিয়াডাংঙ্গা থানায় প্রতারণার একটি অভিযোগ দায়ের করেন।এ বিষয় সমিতির ম্যনেজার মো লিটন বলেন, আমাদের সামনেই সমিতির সদস্য আলী জামানের কাছে থেকে তিন বছরের জন্য টাকা নেয়া হয়েছিল। পরে তার সাথে একটি স্টেম্পে লিখিত দেয়ার কথা ছিল তা সভাপতি করেনি। এবং লাভসহ তার টাকা ফেরত দিতে পারেনি এ জন্য সদস্য সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করেন। সমিতির এসব প্রতারনার জন্য সে খানে চাকুরী থেকে অব্যহত চেয়েছি সমিতির সভাপতির কাছে। এ ছাড়া সমিতির সভাপতি আমাদের দুই জন কর্মীর সাদা ৪টি চেক নিয়ে আমাদের জিম্মি করে রেখেছে।তিনি আরো বলেন, সদস্য আলী জামানের অভিযোগের পরে স্থানিয় ইউপি সদস্যসহ এলাকার কিছু ব্যক্তি বর্গ বসে সভাপতির সম্মতিতে একটি লিখিত স্টেম করা হয় বলে জানান তিনি।

এ বিষয় সমিতির সভাপতি এনামুল হক জানান, অভিযোগ টি মিথ্যা। আমাকে ফাঁসাতে এমন মিথ্যা অভিযোগ দেয়া হয়েছে। ওই সদস্যর কাছেই  ৪০ হাজার টাকা সমিতি পাবে বলে জানান তিনি। হটাৎ আমাকে থানায় নিয়ে গিয়ে জোর করে স্টেম্প ও চারটি চেক নিয়েছে। তা অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জমা আছে।

এই বিভাগের আরো খবর