মঙ্গলবার, ৩রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গ্রেপ্তারের পর এই চার হত্যার ঘটনা স্বীকার করে সে

নিউজ ডেস্কঃ গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটী ইউনিয়নের আবদার এলাকার দোতলা একটি বাড়ি থেকে মা ও তাঁর তিন সন্তানের মরদেহ উদ্ধারের চার দিন পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) হাতে ধরা পড়ে পারভেজ (১৮)। এরপরই বের হয়ে আসতে থাকে এই খুনের রহস্য। গ্রেপ্তারের পর এই চার হত্যার ঘটনা স্বীকার করে সে।

খুনির মুখে হত্যা ও ধর্ষনের ঘটনা: ছাদ থেকে দড়ি বেয়ে দোতলার ভেন্টিলেটর দিয়ে ঘরে ঢুকেছিল পারভেজ। পরে ঘরের ভেতর খাটের নিচে লুকিয়ে ছিল সে। সবাই ঘুমিয়ে পড়ার পর নিচতলায় রান্নাঘর থেকে বঁটি হাতে নিয়ে ফের দোতলায় ওঠে। ওই সময় স্মৃতি ফাতেমা টের পেয়ে তাকে দেখে চিনে ফেলেন। এতে স্মৃতি ফাতেমাকে সে এলোপাতাড়ি কোপায়। তা টের পেয়েছিলেন স্মৃতি ফাতেমার বড় মেয়ে সাবরিনা সুলতানা নোরা। পরে নোরাকেও কোপায়। নোরার চিৎকারে জেগে ওঠে তাঁর বাক্প্রতিবন্ধী ছোট ভাই সাদিল, তাকেও নৃশংসভাবে কুপিয়ে জবাই করে খাটের নিচে রেখে দেয়। এরপর এসব নারকীয় হত্যাযজ্ঞ টের পেয়ে জেগে ওঠে হাওয়ারিন। তাকেও কোপায় পারভেজ। পরবর্তীতে সে নুরাকে ধর্ষণ করে। নুরার মাকে ওড়না দিয়ে হাত পা বেঁধে অতঃপর অর্ধমৃত হাওয়ারিনকেও ধর্ষণ করে এবং মৃত নিশ্চিত করার জন্য সবাইকে গলা কেটে হত্যা করে।

এই বিভাগের আরো খবর


Mersin rus escortMersin rus escort